A Secret Weapon For মাশরুম চাষ পদ্ধতি

দেশে সার মজুদ আছে ডিসেম্বর পর্যন্ত: কৃষি সচিব

মাইসেলিয়াম পরিপূর্ণ ব্যাগ এবার সামান্য আলোয় ঘরের মধ্যে রেখে দিতে হবে। মনে রাখা দরকার আলো যেন তীব্র না হয়। আর্দ্রতা মাশরুম চাষ পদ্ধতি বুঝে নিয়ে, প্যাকেটে মাঝে মাঝে জলের ছিটে দিতে হবে। লক্ষ্যণীয় বিষয়, প্লাস্টিকের ছিদ্রগুলি দিয়ে মাশরুমের পিনহেডগুলো কয়েকদিন পরেই বেরিয়ে আসতে শুরু করবে। এরপর ২০ থেকে ২৫ দিনের মাথাতেই মাশরুম খাওয়ার জন্য উপযুক্ত হয়ে যাবে। অতএব এবার মাশরুমগুলিকে বাজারজাত করাই যায়। লাভের বিষয় হল একটা প্যাকেট থেকেই তিনবার মাশরুম ফলন পাওয়া যায়, যা অবশ্যই একটা অতিরিক্ত পাওনা।

খেয়াল রাখতে হবে, জায়গাটি অন্ধকার হলেও সেখানে যাতে বাসাত চলাচল করতে পারে।

মাশরুম সাধারণত ২৫-৩০ দিনের মধ্যেই খাওয়ার উপযোগী হয়ে যায়।

উক্ত মিশ্রণের সাথে সামান্য পরিমাণ চুন এবং পানি মিশানো হয়। প্যাকেটগুলো খড়ের চাষাবিশিষ্ট বাঁশের বেড়া ও পাকা মেঝের ঘরে কাঠ ও বাঁশের তাকে সারি করে সাজিয়ে রাখতে হবে।

অন্য দুপাশ থেকে অত:পর একইভাবে চেছে দিয়ে পানি স্প্রে করলে নতুনভাবে মাশরুম উৎপাদন হবে।

মাঝে মাঝে প্যাকেটের উপরে পানি স্প্রে করে দিবেন। কয়েক দিনের মধ্যেই দেখবেন মাশরুম ছিদ্র দিয়ে উঁকি দিচ্ছে।

বীজের উপরে খড় দিন আবার খড়ের উপরে বীজ দিন, এইভাবে প্রায় সাত-আটটা স্তর তৈরি করুন।

যদি মাশরুম কোনো কারণে বিক্রি করতে না পারেন সেক্ষেত্রে মাশরুম শুকিয়ে রেখে সংরক্ষন করতে পারবেন।মাশরুম শুকিয়ে রাখা কে ড্রাই মাশরুম বলে। পরবর্তীতে ড্রাই মাশরুম বাজারে এক হাজার টাকা থেকে এক হাজার দুই শত টাকা বিক্রি করতে পারবেন।

আমাদের দেশের জলবায়ুতে অয়েস্টার মাশরুমের চাষই ভালো হয়, তাই আজ জেনে নেওয়া যাক এই বিশেষ শ্রেণীর মাশরুম চাষের পদ্ধতি।

তাছাড়া প্রশিক্ষণার্থীদের সরকারি সার্টিফিকেটও দেওয়া হয়।এই প্রশিক্ষণে শেখানো হয় কিভাবে মাশরুম চাষ করবে,কিভাবে বিপণন করা যায়, মাশরুম চাষের সুবিধা-অসুবিধা ইত্যাদি বিষয় গুলোর ভালো ভাবে প্রশিক্ষন দেওয়া হয়। সরকারি প্রশিক্ষন ছাড়াও বেসরকারিভাবে মাশরুম চাষের প্রশিক্ষন দেওয়া হয়।

বড় বড় দোকানে, বাজারে মাশরুম বিক্রি করলে অনেক লাভবান হওয়া যায় ।এছাড়া খোলা বাজারে নিজ উদ্যেগে মাশরুম বিক্রি করলে অনেক লাভবান হওয়া যায়।সাধারণত বাজারে মাশরুম কেজি প্রতি ১৫০ টাকা থেকে ২০০ টাকা বিক্রি করা যায়।

২/৩ দিন পর ব্যাগের কাটা অংশ দিয়ে সাদা পিন সদৃশ অংশ দেখা যায়। আরো ২/৩ দিন পর মাশরুম বড় হলে সংগ্রহ করতে হবে।

প্রকৃতিতে মাশরুমের কয়েক হাজার জাত রয়েছে যার মধ্যে ৮-১০টি জাতের বাণিজ্যিক চাষাবাদ হয়ে থাকে। বাংলাদেশের তাপমাত্রা ও আপেক্ষিক আদ্রতা মাশরুম চাষের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। বাংলাদেশের চাষপযোগী মাশরুমের জাতগুলো হলো-

যারা মাশরুম চাষ সম্পর্কে জানতে আগ্রহী তাদের জন্য প্রচুর সম্পদ রয়েছে। এগুলি অনলাইন কোর্স, ভিডিও এবং বই থেকে শুরু করে স্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয় এবং গবেষণা কেন্দ্রগুলিতে অনুষ্ঠিত মাশরুম চাষ প্রশিক্ষণ কোর্স পর্যন্ত।

1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15

Comments on “A Secret Weapon For মাশরুম চাষ পদ্ধতি”

Leave a Reply

Gravatar